Model Activity Task Class 8 Environment Science Part 5 2nd Series (মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক ক্লাস 8 পরিবেশ বিজ্ঞান পার্ট 5)
১. ঠিক উত্তর নির্বাচন করাে :
১.১ সূর্য থেকে পৃথিবীতে তাপ আসে—
(ক) পরিবহণ ও পরিচলন পদ্ধতিতে
(খ) পরিবহণ ও বিকিরণ পদ্ধতিততে
(গ) পরিচলন ও বিকিরণ পদ্ধতিতে
(ঘ) বিকিরণ পদ্ধতিতে।
উত্তর:- (ঘ) বিকিরণ পদ্ধতিতে।
১.২ যেটি তড়িৎবিশ্লেষ্য নয় সেটি হলাে
(ক) সােডিয়াম ক্লোরাইড
(গ) অ্যামােনিয়াম সালফেট
(ঘ) গ্লুকোজ
(ঘ) অ্যাসেটিক অ্যাসিড।
উত্তর:- (ঘ) গ্লুকোজ
১.৩ ডিম পােনা প্রতিপালন করা হয় যেখানে সেটি হলাে
(ক) সঞ্চয়ী পুকুর
(খ) হ্যাচারি
(গ) পালন পুকুর
(ঘ) আঁতুর পুকুর।
উত্তর:- (ঘ) আঁতুর পুকুর।
২. সংক্ষিপ্ত উত্তর দাও :
২.১ আলুর যে এনজাইম হাইড্রোজেন পারক্সাইডকে জল ও অক্সিজেনে ভেঙে ফেলে তার নাম লেখাে।
উত্তর:- ক্যাটালেজ এনজাইম।
২.২ বায়ুর মধ্যে দিয়ে তড়িৎচলাচল ঘটা সম্ভব কীসের জন্য?
উত্তর:- বায়ুতে থাকা বিভিন্ন রকম আয়ন, আধানযুক্ত সূক্ষা কণা বায়ুর মধ্যে দিয়ে তড়িৎ চলাচল ঘটায়।
২.৩ মুরগী পালনের একটি আধুনিক পদ্ধতি হলাে ‘ডিপ-লিটার। “লিটার’ কী?
উত্তর:- লিটার হলাে, বিচালি (ছােট ছােট করে কাটা খড়), কাঠের গুঁড়াে, শুকনাে পাতা, ধান, তুলােবীজ আর যবের তুষ,ভুট্টা, আমের খােসা ইত্যাদি।
৩. একটি বা দুটি বাক্যে উত্তর দাও:
৩.১ উষ্ণতা বৃদ্ধিতে বেশিরভাগ রাসায়নিক বিক্রিয়ার হার বৃদ্ধি পায় কেন?
উত্তর:- উষ্ণতা বৃদ্ধিতে অনুদের গতিশক্তি বাড়ে ফলে রাসায়নিক বিক্রিয়ার হার বৃদ্ধি পায়।
৩.২ ইনফ্লুয়েঞ্জা রােগে কী কী লক্ষণ দেখা যায় ?
উত্তর:- ভয়াবহ জ্বর, ঘাম, কাপুনি, মাথার যন্ত্রনা, গাঁটে গাঁটে ব্যাথা, অত্যধিক দূর্বলতা, বমি, ডায়ারিয়া ইত্যাদি হলাে এই রোগের লক্ষণ।
৪. তিন-চারটি বাক্যে উত্তর দাও :
৪.১ তামার আপেক্ষিক তাপ 0.09 cal / g°C । 70 গ্রাম ভরের তামার টুকরাের উষ্ণুতা 20°C বৃদ্ধি করতে হলে কত পরিমাণ তাপ লাগবে তা নির্ণয় করাে।
উত্তর:- আমরা জানি, Q =m.s.(t2 - t1) যেখানে Q = গৃহীত তাপ S = আপেক্ষিক তাপ,উষ্ণতা বৃদ্ধি (t2 - t1) m = তামার ভর
`Q = 70×0.09×20`ক্যালোরি.:. তামার টুকরাের উষ্ণতা 20 °C বৃদ্ধি করতে হলে 126 ক্যালােরি পরিমান তাপ লাগবে।
৪.২ “জৈব সার অজৈব সারের চেয়ে ভালাে” – বক্তব্যটির যথার্থতা ব্যাখ্যা করাে।
উত্তর:- মাটিতেঅত্যধিক ও অনিয়ন্ত্রিত অজৈব সারের ব্যবহার করলে মাটির উর্বরাশক্তি ও উৎপাদন ক্ষমতা কমে যায়। মাটির অম্ল- স্কারের ভারসাম্য নষ্ট হয়ে উদ্ভিদের বৃদ্ধি ব্যাহত হয়। অজৈব সার জমিতে ব্যবহার করলে তা জলের সঙ্গে মিশে নদী বা পুকুরের জলের দূষন ঘটায়। অন্যদিকে, জৈব সার ব্যবহার করলে, মাটির জল ধারন ক্ষমতা বাড়ে, উপকারী জীবানুদের সংখ্যা বাড়ে এবং মাটির মধ্যে দিয়ে বিভিন্ন গ্যাসের আদান- প্রদান ভালাে হয়, ফলে মাটির উর্বরাশক্তি ও উৎপাদন ক্ষমতা ঠিক থাকে। অর্থাৎ অজৈব সারের থেকে জৈব সার ব্যবহার করা ভালাে।